Pages

Monday, June 24, 2019

I AM UNDER ARREST

আমি আইনের অধীনে গ্রেফতার ।
I AM UNDER ARREST






সন্ধ্যা বেলা অদ্ভুত সুন্দর এক ঝিরঝিরে স্নিগ্ধ হাওয়ায় আমার সমস্ত ডালপালা আনন্দে মেতে উঠেছিল। সেই সন্ধ্যায় লান্ডিকোটাল সেনা ছাউনিতে ব্রিটিশ আর্মি অফিসার জেমস স্কোয়াইড (James Squid) ভয়ানক ভাবে মাতাল হয়ে এসে ঘুরছিলেন, তার মাথায় ভয়ানক চিন্তা এখানকার নেটিভ মানুষ গুলো ( যাদের তারা মানুষ মনে করে না।) কিছুতেই তাদের কথা মত চলছে না । সারা ভারত জুরে তারা স্বাধীনতার নেশায় পাগল। লোক গুলো সুযোগ পেলেই তাদের বিরক্ত করছে । এই লোক গুলো সুযোগ পেলে তাকেও ছারবে না। সে তো এই মানুষ গুলোর উপর বেশি অত্যাচার করে নি । কথা না শুনলে একটু শাস্তি দিয়েছে । তবে রুগ্ন লোক গুলো বেশিরভাগ-ই মারা গেছে , আর তাদের পরিবারের মহিলা গুলি হারিয়ে গেছে। যাই হোক সে তো ব্রিটিশ আর্মি অফিসার,  নীল রক্ত তার শিরায়, ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পরে ব্রিটিশ মহারানির হাত তার মাথার উপর । তবুও এই নেটিভ গুলো তাকে মানছে না । স্নিগ্ধ হাওয়ায় তার নেশা আর-ও একটু চড়া হচ্ছে,  নেশায় তার পা ঠিকমতো মাটিতে পড়ছিল না। হঠাৎ তার খেয়াল হল যে আমি আমার আসল অবস্থান থেকে সরে যাচ্ছি ও তাকে মারতে যাচ্ছি, সে ভয় পেয়ে চিৎকার করে উঠল  এবং ভয় পেয়ে তার অধীনস্থ সার্জেন্টকে আদেশ দিল “hey you, arrest the TREE”. বড় সাহেবের হুকুম মেনে বন্দি করা হয় আমাকে। পাছে আমি পালিয়ে যাই, তাই ব্রিটিশ আর্মি অফিসার জেমস স্কোয়াইড (James Squid) এর নির্দেশে বড় বড় শিকল ঝুলিয়ে দেওয়া হল আমার সারা শরীর জুরে ! সেই থেকে আমার বন্দিদশা চলছে। সারা দুনিয়ায় আমার মত বিরল আসামী আর কেউ নেই । পাকিস্তান স্বাধীন হয়েছে ৭২ বছর আগে। অথচ আমার কাছে স্বাধীনতা আসেনি। বন্দি জীবনেই অভ্যস্থ আমি। লান্ডিকোটাল শহরের অতি পরিচিত শিকলে বাঁধা আমার (বটগাছটির) গায়ে লেখা আছে 'I AM UNDER ARREST' নামে সাইনবোর্ড। এই ঘটনা ১৮৯৮ সালের। এক নেশাখোর ব্রিটিশ অফিসারের খেয়ালের কারণে গত ১২১ বছর ধরে বন্দি আমি। আমারপক্ষ নিয়ে কোনো আইনজীবী আজো কথা বলতে আসেননি। কোনো মামলা দায়ের করা হয়নি। এ এক অদ্ভুত ঘটনা।




অবিভক্ত ভারতের লান্ডিকোটাল বর্তমানে পাকিস্তানের Federally Administered Tribal Areas বা ফাটা প্রদেশের অন্যতম শহর। উপজাতি অধ্যুষিত এলাকাটি আলেকজান্ডার থেকে মোগল আমল ও পরবর্তী সময়ে বহু ঐতিহাসিক ঘটনার কেন্দ্র। এখানকার শাসন কায়েম রাখতে বেশ বেগ পেতে হয়েছিল ব্রিটিশদের। ফলে British Raj Frontier Crimes Regulation (FCR) জারি করা হয়েছিল। পরাধীন ভারতে ব্রিটিশ রাজের ক্রূরতা ও পাগলামির পরিচয় বহনকারী কুখ্যাত আইনের বলি বটগাছটি। স্থানীয় বাসিন্দারাও একই কথা বলেন। তাই কালা কানুনের প্রতীক হিসেবে গাছটি এখনো বন্দি হয়েই রয়েছে।

ড. মুখতিয়ার দুরানি ( পেশোয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ) জানিয়েছেন, ঘটনাটি মর্মান্তিক হলেও এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। ব্রিটিশ রাজের সময় উপজাতি বহুল এই এলাকার কালা কানুন কেমন ছিল তার উদাহরণ হয়েই রয়েছে এই বন্দি বটগাছ।

শতাব্দী প্রাচীন একটি বটগাছের বন্দি দশা শুধু পাকিস্তানেই নয় বিশ্বজোড়া আলোড়ন তৈরি করেছে।

Monday, May 13, 2019

Nanda Devi and Valley of Flowers National Parks





The valley of Flowers National Park is one of the most beautiful mountain wildernesses of the western Himalayas, celebrated for its meadows of endemic alpine flowers where more than 600 Himalayan species grow in an area of less than 2,500 hectares. Travel to Nanda Devi that throws open the door of this Verdant jewel to nature- enthusiasts all over the world.





Here is some interesting fact about this national park, 
which is maybe unknown to you


1 Nanda Devi was first discovered in 1936 and in 1980 declared with an area of 325 miles as the natural reserve. In 1988, it was included in the list of UNESCO world natural heritage sites.

2 The Valley of Flowers is situated near Joshimath in the Pushpawati  Vally , which is about 23 km northwest of the Nanda Devi  national  park.

3 The Nanda Devi Biosphere reserved encloses the two Parks. In 1988 The Nanda Devi national park and  the valley of flower. 

4 The 25,636-foot-high Nanda Devi is the second highest mountain of the Himalaya, after Kanchenjunga.

5 The Valley of flowers remains open from June to September end. The rest of the year the Valley gets covered by snow.

6 The flowering season comes to an end after mid- August when the dramatic change of color of the Valley from a greener to a more yellowish shade is quite visible

7 The Valley Visited by the Climber F. Smythe who wrote a book publicizing the ‘Valley of Flowers”.

8 The Park is home to tahr, snow leopard, musk deer, red fox, Himalayan brown bear, and a huge variety of butterfly. Among the important bards and Pheasant are, Himalayan golden Eagle, Snow Partridge, Himalayan snow cock, Himalayan Monal and sparrow etc.

9 The best way to explore the park is trekking the 9 miles. The nearest trekking starting point is Joshimath in Garhwal.



SHORT HISTORY




The Valley of Flowers and the Nanda Devi National Park sheltered in the Chamoli District of Uttrakhand in the Gharwal region near Joshimath in the Pushpawati Valley, which is about 23 km northwest of the Nanda Devi National park. Feel the beauty and floral splendor of Nanda Devi National park interspersed with waterfalls, springs , rocky boulders, and more. The ideal time to visit the place is from mid-july to mid-August to enjoy the abundance of colorful nature  in the midst of the Himalayan Mountains. The Nada Devi National Park is a natural habitat for many animals such as bears, snow leopards, pheasants, musk deer and snow pigeon. The Nanda Devi glacier is also a major attraction. Discovered in 1931, the 6-mile-long Valley of Flowers, which is covered with flowers during the summer, lies at 9000 feet. The time to visit Nanda Devi National Park is from 4 a.m. to 7 p.m.


IMAGE COLLECTED FROM INTERNET

Monday, August 13, 2018

ড্রাইভিং গন্তব্য


মান্দারমনি - ছুটির দিনগুলি কাটাবার জন্য একটি শ্রেষ্ঠ ও স্মরণীয় , পরিচিত সমুদ্র সৈকত ।

          আপনি কি দিঘা ও শঙ্করপুরের সমুদ্র সৈকতের ভীরে ক্লান্ত ? আপনার অবিস্মরণীয় ছুটি কাটাতে কম পরিচিত মান্দারমনি, একটি স্মরণীয় রোমান্টিক জায়গা।

          মান্দারমনি - পশ্চিমবঙ্গের বঙ্গোপসাগরের উপকূলীয় উপত্যকা বরাবর হৃদয়স্পর্শী একটি সুন্দর গ্রাম। এটি কলকাতার প্রায় 180 কিলোমিটার দূরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার শহরতলিতে অবস্থিত উত্তেজনা থেকে দূরে একটি নীরব ও শান্তিপূর্ণ স্থান।

          এই জায়গাটির আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠার বাস্তবতা হল , যে পর্যটন প্রেমি জনতার কাছে এখনও মান্দারমনি অস্পষ্ট। তাই আপনি মান্দারমনির সমুদ্র সৈকত শান্তিপূর্ণ এবং প্রশান্ত পরিবেশে সম্পূর্ণ একাকিত্ব খুঁজে পেতে পারেন।

         মান্দারমনির এই অপরিচিততা এবং নিরবতার কারনে ধীরে ধীরে নববিবাহিত দের জন্য এটি একটি মধুচন্দ্রিমা গন্তব্যেস্থলের অন্যতম জায়গা রূপে পরিচিত হচ্ছে। অনেক ভ্রমণ প্রেমীদের কাছে এখনও এই উপকূলীয় গন্তব্য অনাবিষ্কৃত রয়ে গেছে।
মান্দারমনির সম্পর্কে সেরা জিনিস আপনি এই জায়গা দেখার জন্য কোন নির্দিষ্ট মরসুমে জন্য অপেক্ষা করতে হবে না যে হয়। সারাবছর মান্দারমনির আবহাওয়া আনন্দময়।

          গ্রীষ্মে একটু গরম এবং আর্দ্র। গ্রীষ্মের সময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যায়। সন্ধ্যা, যদিও, শীতল এবং বায়বীয় হয়। গ্রীষ্ম প্রায় তিন মাস ধরে চলে, অর্থাৎ মে থেকে মার্চ ।

আপনি কি বৃষ্টি বা রোমান্টিক মরশুম ভালবাসেন ?

          বর্ষা বা মৌসুমি মরশুমে বেশ ভারী বৃষ্টিপাতের সাথে ভেজার আনন্দই আলাদা। আপনি যদি রুক্ষ সমুদ্রকে ভালোবাসেন তবে এটি আপনার জন্য সেরা সময়। আপনি এই সময় সমুদ্র-এর এক শ্রেষ্ঠ রূপ দেখতে পাবেন। সন্ধ্যায় বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে থাকা শীতল বাতাসের সঙ্গে হাল্কা শীতল অনুভব অসাধারন। বর্ষা বা মৌসুমি মরশুম জুন মাসে শুরু হয় এবং সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত চলতে থাকে।




কীভাবে মান্দারমনি পৌঁছাবেন?

          যদি আপনি পশ্চিমবঙ্গে থাকেন, আপনার উইকএন্ডের জন্য মান্দারমনি খুব স্বচ্ছন্দে গন্তব্যস্থল হতে পারে। আপনি সহজেই বাস বা একটি গাড়ী করে সেখানে পেতে পারেন। এটি আনুমানিক প্রায় 4-5 ঘন্টা দূরত্ব কলকাতা শহর থেকে।

          যদি আপনি বাংলার বাইরে কোথাও থাকেন ও সহজে ওখানে যেতে চান, তাহলে কলকাতা আপনার জন্য সবচেয়ে কাছের বিমানবন্দর ও হাওড়া বা শিয়ালদহ সবথেকে কাছের ট্রেন স্টেশন। সেখানে থেকে আপনি একটি ক্যাব ভাড়া করতে পারেন, একটি বাস(এসপ্ল্যানেড) বা একটি ট্রেন (হাওড়া)-এ সমুদ্র সৈকত-এ আনুমানিক প্রায় 4-5 ঘন্টা সময়ে পৌঁছে যাবেন ।

          মান্দারমনি পৌঁছানোর সবচেয়ে ভাল উপায় বাসে, কলকাতা থেকে ঘন ঘন বাস সার্ভিস দিয়ে মান্দারমনি ভালভাবে সংযুক্ত। যদি আপনি অনলাইনে অনুসন্ধান করেন, তাহলে আপনি কলকাতা ও মান্দারমনি এর মধ্যে 90 টির বেশি বাস সার্ভিস পাবেন। এই বাসগুলির ন্যূনতম ভাড়া 127 / - থেকে শুরু হয় এবং আপনি যে ধরনের বাস বেছে নেন তার উপর নির্ভর করে 450 / - পর্যন্ত যেতে পারে।

          প্রথম বাস সকাল 6 টায় কলকাতা থেকে শুরু হয় এবং শেষ বাস রাত 11:৩0 পর্যন্ত চলে ।

         আপনি যদি ট্রেনে যেতে পছন্দ করেন, দিঘা রেলওয়ে স্টেশন এ যাবার জন্য হাওড়া স্টেশন থেকে ট্রেন পাওয়া যায়।এখান থেকে মান্দারমনি পৌঁছানোর জন্য আপনি একটি ক্যাব ভাড়া করতে পারেন। দিঘা স্টেশন মান্দারমনি মাত্র ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।



Friday, July 27, 2018

Joy Ganesha

          প্রতিদিন অফিস ঢুকে নিজের সিটে বসার পর প্রথম কোন কথাটা মাথায় আসে? বেশ কিছু স্টাডি অনুসারে সিংহভাগই ভেবে থাকেন কী করে সাফল্য লাভ করা যেতে পারে, সে সম্পর্কে কিন্তু দুঃখের বিষয় অনেকেই সেই স্বপ্ন পূরণ করার জন্য মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কাজ করে থাকেন কিন্তু সফলতা যেন আসতেই চায় না কেন এমনটা হয় জানা আছে? শাস্ত্র মতে গুড লাক যখন দূরে পালায়, সেই সঙ্গে নেগেটিভ শক্তি আমাদের ঘিরে ধরে, তখন হাজারো চেষ্টার পরেও সফলতা স্বাদ পাওয়া সম্ভব হয় না আর এমন পরিস্থিতিতে বেশিরভাগই মানসিক চাপ সহ্য করতে না পেরে নিজের জীবনকে শেষ করে দেওয়ার চেষ্টায় লেগে পরে

          আসলে এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে অফিস ডেস্কে গণেশ ঠাকুরের ছবি বা মূর্তি এনে রাখলে পজেটিভ শক্তির বিকাশ এত মাত্রায় ঘটে যে সফলতা রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে শুধু তাই নয়, দেবের আশীর্বাদে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি লাভের পথও প্রশস্ত হয় প্রসঙ্গত, এমনটাও বিশ্বাস করা হয় যে গণেশ ঠাকুরের নেক দৃষ্টি যদি একবার তার ভক্তের উপর পরে, তাহলে পরিবারে সুখ-সমৃদ্ধির পরিবেশ চিরকাল বজায় থাকে ফলে সুখের ঝাঁপি কখনও খালি হয় না সেই সঙ্গে বাচ্চারা পড়াশোনাতেও দারুন উন্নতি লাভ করে এবার বুঝেছেন তো কর্মজীবনকে ঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে গণেশ ঠাকুরের আশীর্বাদ লাভ করা কতটা জরুরি একথা ঠিক যে দেবের আশীর্বাদে বাস্তবিকই কর্মক্ষেত্রে চোখে পরার মতো উন্নতি লাভ করা সম্ভব কিন্তু ঠিক জায়গায় যদি গণেশ ঠাকুরের মূর্তি বা ছবি রাখতে না পারেন, তাহলে কিন্তু কোনও উপকারই পাওয়া যায় না তাই তো অফিস ডেস্কের কোন স্থানে দেবের মূর্তিটা রাখতে হবে, তা জেনে নেওয়াটা একান্ত প্রয়োজন প্রসঙ্গত, এক্ষেত্রে যে যে বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে, সেগুলি হল


. সঠিক দিক: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে উত্তর-পূর্ব দিকে মুখ করে যদি গণেশ ঠাকুরের মূর্তি রাখতে পারেন, তাহলে দারুন ফল পাওয়া যায় আর এমনটা করা যদি সম্ভব না হয়, তাহলে উত্তর দিকে মুখে করেও ঠাকুরের মূর্তি রাখতে পারেন

. দক্ষিণ মুখি: নিজের ভাল যদি চান, তাহলে ভুলেও গণেশ ঠাকুরের মূর্তি দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ -পূর্ব দিকে রাখবেন না কারণ এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই নির্দিষ্ট দিকগুলিতে যম এবং আগুন অবস্থান করে তাই তো এদিকে মুখ করে ঠাকুরের মূর্তি রাখলে খারাপ শক্তির প্রভাব বাড়তে শুরু করে ফলে একের পর এক খারাপ ঘটনা ঘটার আশঙ্কা যায় বেড়ে সেই সঙ্গে দেবের আশীর্বাদ থেকেও বঞ্চিত হতে হয়

. সিঁড়ির নিচে নয়: আপনার ডেস্ক যদি সিঁড়ির নিচে বা কাছাকাছি হয়, তাহলে কিন্তু গণেশ ঠাকুরের মূর্তি রাখা চলবে না কারণ এমনটা করলে নেগেটিভিটির মাত্রা বাড়তে শুরু করে ফলে কোনও উপকার তো হয়ই না উল্টে একের পর এক খারাপ ঘটনা ঘটার আশঙ্কা যায় বেড়ে প্রসঙ্গত, ডেস্ক যদি চেঞ্জ করতে না পারেন, তাহলে বাড়ির ঠাকুর ঘরে গণেশ দেবকে প্রতিষ্টিত করুন

. টয়লেটের কাছাকাছি রাখা চলবে না: সাধারণত টয়লেটের কাছকাছি কারও ডেস্ক হয় না তবে জেনে রাখা ভাল যে রান্নাঘর এবং ওয়াশরুমের কাছাকাছি ভুলেও দেবের মূর্তি রাখা চলবে না কারণ দেবতাদের কখনই অপবিত্র স্থানে রাখা উচিত নয় আসলে এমনটা করলে খারাপ শক্তির ক্ষমতা বাড়তে শুরু করে

. লাল কাপড়: এই রংটি গণেশ ঠাকুরর খুব পছন্দের তাই তো ডেস্কে একটি লাল কাপড় পেতে তার উপর ঠাকুরের মূর্তিটা রাখতে ভুলবেন না যেন! এমনটা যদি করতে পারেন, তাহলে দেখবেন সুফল পেতে সময় লাগবে না তবে কয়েক মাস অন্তর অন্তর কাপড়টা চেঞ্জ করে নিতে ভুলবেন না যেন!

. ফুলের সাজ: প্রতিদিন অফিস যাওয়ার সময় অল্প করে ফুল কিনে নিয়ে গিয়ে ঠাকুরের সামনে রাখবেন দেখবেন আপনার ডেস্কের পরিবেশটাই বদলে যাবে সেই সঙ্গে বাড়বে পজেটিভিটির মাত্রাও ফলে কর্মক্ষেত্রে উন্নতি লাভ করতে সময় লাগবে না তবে শুকিয়ে যাওয়া ফুল ভুলেও কিন্তু দেবের সামনে রাখবেন না