বিয়ে ও প্রেম-ভালবাসার ক্ষেত্রে
প্রিয়তমাকে জীবনসঙ্গী হওয়ার প্রস্তাব দেওয়ার
ক্ষেত্রে নিজস্ব
ভঙ্গি বা
মৌলিকত্বে অনেকেই বিশ্বাসী। কিন্তু পাশ্চাত্যে
হাঁটু গেড়ে
বসে বিয়ের
প্রস্তাব দেওয়ার
চল রয়েছে।
কিন্তু কেন
এমন রীতি
চলে আসছে
জানেন?
কয়েকটি তত্ত্ব থেকে
বিষয়টি জানা
যেতে পারে।
মধ্যযুগে সৌজন্যতা
প্রকাশের ওপর
খুবই জোর
দেওয়া হতো
বলে শোনা
যায়। বহু
ধর্মীয় অনুষ্ঠানে
হাঁটু গেড়ে
বসার প্রথা
প্রচলিত ছিল।
কখনও বশ্যতা,
কখনো বা
সম্মান প্রদর্শনে
এই রীতি
ছিল জনপ্রিয়।
এমনকি শ্রেষ্ঠ
যোদ্ধা হিসেবে
নাইটরা প্রভুর
প্রতি এভাবে
বসেই শ্রদ্ধা
ও সম্মান
দেখাত বা
অভিজাত অভিজাত
নারীর সামনেও
এভাবে হাঁটু
গেড়ে বসে
শ্রদ্ধা-ভালোবাসা
প্রকাশ করতো।
যখন কাছের মানুষটি
সম্মুখে এক
হাঁটু গেড়ে
বসে আংটি
দিয়ে প্রপোজ
করে, সেখানে
শুধু তিনি
'হ্যাঁ' বলার
প্রত্যাশা তো ব্যক্ত করেই, তার
পাশাপাশি আপনাকে
আরও জানান
যে, আপনি
যোগ্য সম্মানের
অধিকারী। আর
বিনয়-শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মোড়া
এই রীতি
তাই অনেকেই
নিজের করে
নিয়েছেন।
In the process of marriage and love, it is believed that
many people believe in their own poses or principles. But in the West there is
a need to propose marriage to the knees. But why is such a tradition known?
It can be known from some theories. It was heard that in the
medieval period there was a lot of emphasis on courtesy. The practice of
sitting in many religious ceremonies was common. This style was popular,
sometimes in subjection, sometimes or in reverence. Even as the best warrior,
the knights would show respect and reverence to the Lord in this way, or even
in front of the elite women, revere their reverence and love.
When the nearest person prostrates with a ring in front of a
knee, then only he expresses the hope of saying 'yes', besides, also tell you
that you deserve worthy honour and humorous love. The theories is so popular
that many people have adopted themselves.
No comments:
Post a Comment